প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

১৯৯৪ সালে প্রতিষ্ঠিত আল-হেরা আলিম মাদ্রাসা এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে বাগেরহাট জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।
যাদের একান্ত প্রচেষ্টা ও সহযোগিতায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে আলহেরা আলিম মাদ্রাসাঃ
বিশিষ্ট সমাজসেবক দ্বীনদরদি প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুস সাত্তার সাহেব দক্ষিণ বাংলার অনেক আলেম ওলামা এবং জ্ঞানীগুণীদের সহযোগিতা নিয়েই অত্র প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠিত করেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিবর্গ হলেন (১) মাওলানা এ কে এম ইউসুফ - মোড়েলগঞ্জ (২) মাওলানা মোনাওয়ার হোসাইন মাদানী - খুলনা আলিয়া মাদ্রাসা (৩) মুফতি মাওলানা আব্দুস সাত্তার মোড়েলগঞ্জ (৪) মাওলানা আব্দুর রহিম হাওলাদার নওয়াপাড়া (৫) অধ্যাপক মাওলানা গাজী আবু বকর সিদ্দিক- রামপাল (৬) জনাব মাহবুবুর রহমান- খুলনা (৭) জনাব মোঃ সাইদুর রহমান তালুকদার - খুলনা (৮) জনাব মোঃ মোসাদ্দেক হোসেন নওয়াপাড়া (৯) মাওলানা আ ন ইউনুস আলী- ফকিরহাট (১০)মাওলানা শহীদুল্লাহ-রামপাল (১১) মাওলানা রেজাউল করিম-রামপাল।
আলহেরা মাদ্রাসার পরিচিতি ঃ
০১. মাদ্রাসার নাম ঃ আল-হেরা আলিম মাদ্রাসা।
০২. মাদ্রাসার ঠিকানা ঃ
গ্রামঃ টাউন নওয়াপাড়া , ডাকঘর ঃ টাউন নওয়াপাড়া
ইউনিয়ন ঃ পিলজঙ্গ কোড: ৯৩০৯
উপজেলা ঃ ফকিরহাট
জেলা ঃ বাগেরহাট।
০৩. অবস্থান: আলহেরা আলিম মাদ্রাসাটি বিশ্বের অন্যতম অলি হযরত খানজাহান আলী রাহমাতুল্লাহি স্মৃতি বিজড়িত বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট উপজেলার একটি ঐতিহ্যবাহী ইসলামী দ্বীনি বিদ্যাপীঠ। এটি বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট উপজেলার অন্তর্গত পিলজঙ্গ ইউনিয়নের টাউন নওয়াপাড়া গ্রামে খুলনা - ঢাকা মহাসড়ক সংলগ্ন টাউন নওয়াপাড়া গ্রামের সুনিবিড় মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত।
০৪. আলহেরা মাদ্রাসার লক্ষ্য উদ্দেশ্য:
ক) শিক্ষার্থীদের কে ওরাসাতুল আম্বিয়া তথা নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যোগ্য উত্তরসূরী যুগোপযোগী আলেমে দীন হিসেবে গড়ে তোলা।
খ) কোরআন ও সুন্নাহর শিক্ষার পাশাপাশি দ্বীনি মানদন্ডে আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানে পারদর্শী করে তোলা।
গ) জাহেলিয়াতের সর্বব্যাপী চ্যালেঞ্জের মোকাবিলায় ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব করার যোগ্যতা সম্পন্ন তৈরি করা।
ঘ. মৌলিক মানবীয় গুণাবলী ও ইসলামি নৈতিকতাসম্পন্ন এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত দেশপ্রেমিক নাগরিক তৈরি।
ঙ. দুনিয়া ও আখেরাতের সফলতা অর্জন করা।
চ. মহান আল্লাহর সন্তোষ অর্জন।

০৫. আলহেরা মাদ্রাসার তিনদফা কর্মসূচি:
ক. তা’লিম (শিক্ষাদান)
খ. তাযকিয়া (পরিশুদ্ধ করণ)
গ. দা’ওয়াত ইলাল্লাহ (আল্লাহর দিকে আহবান)

০৬. আলহেরা মাদ্রাসার বৈশিষ্ট্যঃ
ক. দ্বীনি পরিচর্যা ও দ্বীনি পরিবেশ।
খ. আরবি, ইংরেজি ও আইসিটি বিষয়ে অধিকতর গুরুত্ব প্রদান।
গ.শিক্ষা সহায়ক কার্যক্রম এবং সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশের কার্যকর ব্যবস্থা।
ঘ. নিজস্ব কম্পিউটার ল্যাব ব্যবহারের সুযোগ
ঙ. স্কুল থেকে আগত এবং দুর্বল শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ ক্লাসের ব্যবস্থা।
০৭. জমির পরিমান: সর্বমোট জমির পরিমান ২-০০ একর অখন্ড ভূমি। যার উপর মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠিত।
০৮. শ্রেণির বিবরণ: এখানে প্রাক প্রাথমিক শ্রেণি(প্লে - নার্সারি ), ইবতেদায়ী প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ (আলিম) শ্রেণি পর্যন্ত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার নির্ধারিত পাঠ্যক্রমের আলোকে বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষাবের্ডের অধীনে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

০৯. সরকারী স্বীকৃতি ও মঞ্জুরী : মাদরাসাটির ইবতেদায়ি স্তর , দাখিল স্তর ও আলিম স্তর পর্যন্ত এমপিও ভুক্ত। দাখিল ও আলিম স্তরে সাধারণ বিভাগের পাশাপাশি বিজ্ঞান বিভাগ ও কম্পিউটার শিক্ষা বিষয়টি বোর্ড কর্তৃক অনুমোদন প্রাপ্ত।
১০. কারিকুলাম: NCTB ও BMEB এর কারিকুলাম অনুযায়ী পাঠ দান করা হয়। সেই সাথে পরিপুরক শিক্ষা হিসেবে আমল আখলাক বিষয় চালু আছে।
১১. সহপাঠ্যক্রম : ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে নিয়মিত অংশ গ্রহন করা হয় । স্কাউট দল সরকারী অনুমোদন প্রাপ্ত । জাতীয় ও ইসলামী দিবস সমূহ পালন করা হয়। স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে নিয়মিত অংশ গ্রহন করা হয়। বার্ষিক জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে ক্রিয়া ও সংস্কৃতি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা হয়। প্রতিবছর দেশের বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থানে শিক্ষা সফরের আয়োজন করা হয়।

১২. স্টুডেন্ট কেবিনেট: ছাত্রদের মধ্যে নেতৃত্বের গুণাবলী সৃষ্টির উদ্দেশ্যে স্টুডেন্ট কেবিনেট কার্যক্রম চালু আছে। প্রতি সপ্তাহে সাপ্তাহিক জলসা শিক্ষানুষ্ঠান গুরুত্বের সাথে হয়ে থাকে।
১৩. সততা সংঘ ও দুর্নীতি দমন প্রতিরোধ কার্যক্রম চালু রয়েছে।
১৪. মাধক বিরোধী কার্যক্রম কার্যক্রম চালু রয়েছে।
১৫. PTA প্যারেন্টস টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন) এর কার্যক্রম নিয়মিত চালু রয়েছে
১৬. ভবন সমূহ: মোট ভবন ৬টি । তন্মধ্যে পাকা ভবন ৫টি এবং পাকা টিনশেড ১ টি।
১৭. আবাসিক ব্যবস্থা: ছাত্রাবাস ১ টি। আসন সংখ্যা ২৫ টি । শিক্ষক ২ জন।

১৮. আলহেরা মাদ্রাসার ভবিষ্যত পরিকল্পনা:

ক. ফাজিল (স্নাতক) শ্রেণিতে অনার্সসহ একটি আধুনিক ও মানসম্মত (ইলমী ও আমলী দিক থেকে) কামিল (এমএ) মাদরাসা হিসেবে আলহেরা মাদ্রাসাকে গড়ে তোলা।
খ. ছাত্রীদের জন্য ছাত্রী নিবাসসহ পৃথক ক্যাম্পাস।
গ. ৩০০ সীট বিশিষ্ট একটি ছাত্রাবাস।
ঘ. দাওয়াহ সেন্টার প্রতিষ্ঠা
ঙ.কারিগরী শিক্ষা চালু করা।
চ. জামেয়া দ্বীনিয়া মাদানি নেসাব চালু করা ।
ছ. দারুল ইফতা প্রতিষ্ঠা
জ. ১০০% আধুনিক ও সুসজ্জিত মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম এবং ডিজিটাল ক্যাম্পাস।
ঝ. হিফজুল কুরআন বিভাগ চালু।
ঞ. একটি ডিভেটিং ক্লাব চালু করা।
ট. ক্লাব কার্যক্রম চালু। (ICT ক্লাব, বিজ্ঞান ক্লাব, আরবি ও ইংরেজি ল্যাংগুয়েজ ক্লাব ইত্যাদি)
ঠ. আবাসন ব্যবস্থা সহ শিক্ষকদেরকে বেসরকারিভাবে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা প্রদান।
ড. একটি সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার স্থাপন।

সভাপতির বাণী

image-not-found

মানব জাতির সূচনা লগ্ন থেকে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে মানুষ প্রতিনিয়ত জ্ঞান ও কৌশল আয়ত্ব করে চলছে। আর শত সহস্র বছরের সঞ্চিত ও অর্জিত জ্ঞান শেখানো হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। যুগের প্রয়োজনে মানবের কল্যাণে সমাজ হিতৈষী ব্যক্তিরা কখনো কখনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এমনিই ভাবেই দক্ষ, অভিজ্ঞ, জ্ঞানে সু-গভীর ও বিদ্যানুরাগী এক মহাপুরুষ মরহুম আলহাজ তালুকদার আব্দুস সাত্তার ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দক্ষ, যোগ্য, আদর্শ ও সুনাগরিক রূপে গড়ে তোলার অভিপ্রায় নিয়ে এলাকাবাসীর সহযোগিতায়, বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট উপজেলায় পিলজঙ্গ ইউনিয়নস্থ টাউন নওয়াপাড়া গ্রামে প্রাকৃতিক ও সু-নিবিড় পরিবেশে মানসম্মত ধর্মীয় ও আধুনিক বিদ্যাপীঠ হিসাবে ১৯৯৪খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেছেন আলহেরা আলিম মাদ্রাসা। সঠিক ধর্মীয়, নৈতিক শিক্ষা ও যুগোপযোগী আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি গুনগত ও মানসম্মত শিক্ষাদানে সক্ষম। বর্তমান সরকারের শিক্ষা বিষয়ক নির্দেশনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে শিক্ষকবৃন্দের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়, শিক্ষার্থীদের নিরলস অধ্যয়ন ও অধ্যবসায় এবং অভিভাবক ও সংশ্লিষ্ট সকলের সম্মিলিত পরামর্শে প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। আল্লাহ তা’য়ালা এই প্রতিষ্ঠানটিকে সঠিক ইসলাম ও আধুনিক বিজ্ঞান সম্মত শিক্ষার মারকায হিসাবে কবুল করে নিন। আমিন!!!

অধ্যক্ষের বাণী

image-not-found

نحمده ونصلي على رسوله الكريم اما بعد فاعوذ بالله من الشيطان الرجيم بسم الله الرحمن الرحيم ربنا اتنا في الدنيا حسنه وفي الاخره حسنه وقنا عذاب النار
যুগের প্রয়োজনে মানবের কল্যাণে সমাজ হিতৈসি ব্যক্তিরা কখনো কখনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এমনই ভাবেই দক্ষ অভিজ্ঞ জ্ঞানে সু-গভীর বিদ্যানুরাগী এক
মহাপুরুষ মরহুম আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুস সাত্তার। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দক্ষ, যোগ্য , আদর্শ ও সুনাগরিক রূপে গড়ে তোলার অভিপ্রায় নিয়ে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় বিশ্বের অন্যতম ওলি ও সাধক খলিফতাবাদ অঞ্চলের মুসলিম শাসক হযরত খাজা খান জাহান আলী (রহঃ) স্মৃতি বিজড়িত বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট উপজেলাধীন পিলজূঙ্গ ইউনিয়নের মুসলিম ঘনবসতিপূর্ণ টাউন নওয়াপাড়া গ্রামে প্রাকৃতিক ও সুনিবির পরিবেশে মানসম্পন্ন ধর্মীয় ও আধুনিক বিদ্যাপীঠ হিসেবে ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দ সালে প্রতিষ্ঠা করেন আলহেরা আলিম মাদ্রাসা। ডিজিটাল যুগ উপযোগী আধুনিক শিক্ষার বই কি সমন্বয় বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি গুণগত ও মানসম্মত শিক্ষাদানে এবং জাহিলিয়া অপসংস্কৃতির বিপরীতে সঠিক ধর্মীয় নৈতিক শিক্ষা ও ইসলামি সাংস্কৃতি ও সুস্থ ধারার বিনোদন প্রসারে সক্ষম হয়েছে। বর্তমান সরকারের শিক্ষা বিষয়ক নির্দেশনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে,অভিজ্ঞ শিক্ষকবৃন্দের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়, শিক্ষার্থীদের নিরলস অধ্যয়ন ও অধ্যবসায়, অভিভাবক, দক্ষ পরিচালনা পর্ষদ ও সর্বোপরি ইসলামী সমাজ বিনির্মাণে এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টায় বাগেরহাট জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি ভালোবাসার স্থান দখল করে নিয়েছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা শিক্ষকগণের আন্তরিকতা শিক্ষক-শিক্ষার্থীর ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদের কে উপযুক্ত ভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এ লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও বাস্তবমুখী পরিকল্পনা।